![নূপুর ও তার ভূতবন্ধুরা (হার্ডকভার) নূপুর ও তার ভূতবন্ধুরা (হার্ডকভার)](https://fs.pbs.com.bd/DIR/Com/PBS/Product/ImageDetails/2405470.jpg)
৳ ৪০০ ৳ ৩০০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
![](/images/delivary/book_details_delivery/home_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/cash_on_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/fast_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/happy_return.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/help_line.png)
আসল ভূতরা বেশিরভাগ মানুষই হয়ে থাকে। নুপুর আশ্চর্য হয়ে বলে, তাই নাকি। তারা মানুষ হয়ে থাকে কেন? মানুষ হয়ে থাকলে তারা মানুষের কাছে যেতে পারবে, পড়াশোনা শিখতে পারবে। ভূতদের ভালো স্কুল নেই তো, তাই তারা মানুষ সেজে মানুষের স্কুলে পড়াশোনা করতে যায়।
আচ্ছা তোমার বাবা-মা নেই? হ্যাঁ। আমার বাবা-মা আছেন। ওরা তো আসল ভুত হয়ে গেছে। এখন ওরা যেমন ইচ্ছে তেমন সাজতে পারেন। তাই আমাকে রেখে চলে গেছেন। আমি যখন ভাল সাঁতার শিখে নেবো তখন আমার পরীক্ষা হবে। পরীক্ষায় পাস করলে তাঁরা আমাকে নিয়ে যাবেন।
তুমি কি তখন আসল ভূত হতে পারবে?এটা জানি না বাবা। আসল ভূত হওয়া অত সোজা না। অনেক কিছু জানতে হয়। দুষ্টুমি কাটাতে হয়।
দুষ্টুমি করলে আসল ভূত হওয়া যায় না। তোমার বাবা মা কি অনেক কিছু জানেন?
হ্যাঁ। তাঁরা অনেক কিছু জানেন। অনেক মন্ত্র পড়েন। এত মন্ত্র কেন পড়তে হয় জানো?
Title | : | নূপুর ও তার ভূতবন্ধুরা |
Author | : | তাহসিনা ফারাহ নাওমি |
Publisher | : | অনুপ্রাণন প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849741688 |
Edition | : | 1st Published, 2023 |
Number of Pages | : | 32 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
তাহসিনা ফারাহ নাওমি। জন্ম ২৪ ডিসেম্বর ২০০৬, রাজশাহীতে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময়ে কবিতা লিখে প্রথমে নিজেই অবাক হয়ে গিয়েছিল। কবিতাটি একটি পত্রিকায় ছাপা হলে তা ছিলো তার সবসময়ের সঙ্গী। এরপরে বেশকিছু কবিতা, গল্প বিভিন্ন সময়ে লিখেছে সে। ভুতের এই কাহিনীটি তার প্রিয় একটি মজার গল্প। নাওমি নিজে বলে, সে নাকি কখনো ভুতের ভয় পায় না। কিন্তু এই গল্পটি লিখতে গিয়ে বেশ কয়েকবার ভয় পেয়ে থেমে গিয়েছিলো। করোনা মহামারীর সময়ে গল্পটির বেশির ভাগ অংশই লিখেছিলো। তখন সে ছিলো অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। ২০২২ সালে রাজশাহী পিএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে গল্পটি নিয়ে আবার ভাবনা চিন্তা করেছে। কিছুটা কাটছাঁট আর যোগ বিয়োগ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাপানোর। তার ধারণা এই গল্পটি পড়ে নাকি আর কারো ভুতের ভয় থাকবে না।
If you found any incorrect information please report us